ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে।

ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে। ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে। Reviewed by শ্রী শ্রী সত্যনারায়ণ নমঃ on September 26, 2021 Rating: 5

No comments:

sri sri Ramthakur

Powered by Blogger.