Break

ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে।

ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে। ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on September 26, 2021 Rating: 5

ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে।

ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে। ভগবানের শরণ নিয়া থাকিলেই পরিণামে শান্তির উপর স্থান প্রাপ্ত হয়। ইহ জগতে দেহের সঙ্গেই ভাগ্য অনুসারে ফলাফল ভোগ হইয়া থাকে। পরশ্রীতে কাতরতা কেবল মূর্খের সম্পদ বলিয়া জানিতে হয়। ভাগ্য অনুসারে শারীরিক, মানসিক সুখ দুঃখাদি আবর্ত্তন হইয়া জীবভাবে মন্ডিত থাকে। জ্ঞান অজ্ঞানের বশবর্ত্তী হয়। সংসার মায়াময়, ভগবৎ শরণে কেবল দেহ নাশেই দৈহিক, মানসিক সন্তাপাদি ভোগের দ্বারা মুক্ত হইয়া থাকে। দেহে গুণের হ্রাস বৃদ্ধি অনুসারে দেহে সহ অসহ যাতনা, সুখ দুঃখ, পাপ পুন্য, ধর্ম্ম অধর্ম্মাদি ইত্যেকার জ্ঞান জন্মে। ইহাকেই প্রারব্ধ বলে, এই প্রারব্ধ ভোগ ভিন্ন শেষ হয়না বলিয়া ঈশ্বরের শরণ নিয়া পড়িয়া থাকিতে হয়। পাপ পুণ্য ধর্ম্মাধর্ম্মে লক্ষ্য রাখিতে নাই। প্রাক্তনে যাহা হয় আছে তাহা ভোগ করিবে, দেহান্তে ভগবৎ পদ, গুরুবাক্য যাহা নির্দ্দেশ করিয়াছে তাহা পাইবে, সন্দেহ নাই। মনের শান্তি অশান্তির ধার না নিয়া অকর্ত্তা হওয়ার চেষ্টা করিবে। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on September 26, 2021 Rating: 5

--------ঃপরম করুণাময় শ্রীশ্রীরামঠাকুরঃ-------"ঠাকুর কত উদার, সর্বজীবে কতবড় সমদর্শী ছিলেন তার অজস্র তথ্য বিভিন্ন পুস্তক থেকে জানা গেলেও আজও বহুতথ্য অজানা। তাই লোক মুখে পল্লবিত হয়ে শ্রুতিতে বহু নতুন বিভূতি জানা যায়। আবার বহু ঘটনা বিভিন্ন পুস্তকেও বর্ণিত।এক মুচি চৌমুহনি স্টেশনে জুতা সেলাই করে। রোজই সে অবাক হয়ে দেখে কাতারে কাতারে লোক পথ বেয়ে ঠাকুর দর্শন করে আসছেন। একদিন কাজ শেষ করে যন্ত্রপাতির ব্যাগটি হাতে করেই সে ঠাকুর ঘরের দরজার কাছে এসে হাজির। কে একজন বললেন - এটা আর ভিতরে নিওনা, ওখান থেকেই প্রনাম কর। মুচি এক দৃষ্টে ঠাকুরের দিকে তাকিয়ে আছে। ঠাকুর হঠাৎ বলে উঠেন "ওনাকে আসতে নিষেধ করছেন কেন? আপনি ভিতরে আসেন। " মুচিও মন্ত্রমুগ্ধের মতো ঠাকুরের কাছে হাজির। কাছে যেতেই ঠাকুর হাত বাড়িয়ে তাকে আলিঙ্গন করলেন।। এই ঘটনা "শ্রীশ্রী ঠাকুর প্রসঙ্গে" বর্ণনা করেছেন শ্রী শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত।

--------ঃপরম করুণাময় শ্রীশ্রীরামঠাকুরঃ-------"ঠাকুর কত উদার, সর্বজীবে কতবড় সমদর্শী ছিলেন তার অজস্র তথ্য বিভিন্ন পুস্তক থেকে জানা গেলেও আজও বহুতথ্য অজানা। তাই লোক মুখে পল্লবিত হয়ে শ্রুতিতে বহু নতুন বিভূতি জানা যায়। আবার বহু ঘটনা বিভিন্ন পুস্তকেও বর্ণিত।এক মুচি চৌমুহনি স্টেশনে জুতা সেলাই করে। রোজই সে অবাক হয়ে দেখে কাতারে কাতারে লোক পথ বেয়ে ঠাকুর দর্শন করে আসছেন। একদিন কাজ শেষ করে যন্ত্রপাতির ব্যাগটি হাতে করেই সে ঠাকুর ঘরের দরজার কাছে এসে হাজির। কে একজন বললেন - এটা আর ভিতরে নিওনা, ওখান থেকেই প্রনাম কর। মুচি এক দৃষ্টে ঠাকুরের দিকে তাকিয়ে আছে। ঠাকুর হঠাৎ বলে উঠেন "ওনাকে আসতে নিষেধ করছেন কেন? আপনি ভিতরে আসেন। " মুচিও মন্ত্রমুগ্ধের মতো ঠাকুরের কাছে হাজির। কাছে যেতেই ঠাকুর হাত বাড়িয়ে তাকে আলিঙ্গন করলেন।। এই ঘটনা "শ্রীশ্রী ঠাকুর প্রসঙ্গে" বর্ণনা করেছেন শ্রী শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত। --------ঃপরম করুণাময় শ্রীশ্রীরামঠাকুরঃ-------"ঠাকুর কত উদার, সর্বজীবে কতবড় সমদর্শী ছিলেন তার অজস্র তথ্য বিভিন্ন পুস্তক থেকে জানা গেলেও আজও বহুতথ্য অজানা। তাই লোক মুখে পল্লবিত হয়ে শ্রুতিতে বহু নতুন বিভূতি জানা যায়। আবার বহু ঘটনা বিভিন্ন পুস্তকেও বর্ণিত।এক মুচি চৌমুহনি স্টেশনে জুতা সেলাই করে। রোজই সে অবাক হয়ে দেখে কাতারে কাতারে লোক পথ বেয়ে ঠাকুর দর্শন করে আসছেন। একদিন কাজ শেষ করে যন্ত্রপাতির ব্যাগটি হাতে করেই সে ঠাকুর ঘরের দরজার কাছে এসে হাজির। কে একজন বললেন - এটা আর ভিতরে নিওনা, ওখান থেকেই প্রনাম কর। মুচি এক দৃষ্টে ঠাকুরের দিকে তাকিয়ে আছে। ঠাকুর হঠাৎ বলে উঠেন "ওনাকে আসতে নিষেধ করছেন কেন? আপনি ভিতরে আসেন। " মুচিও মন্ত্রমুগ্ধের মতো ঠাকুরের কাছে হাজির। কাছে যেতেই ঠাকুর হাত বাড়িয়ে তাকে আলিঙ্গন করলেন।।      এই ঘটনা "শ্রীশ্রী ঠাকুর প্রসঙ্গে" বর্ণনা করেছেন  শ্রী শিতিকণ্ঠ সেনগুপ্ত। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on September 26, 2021 Rating: 5

যেখানে নাম সর্ব্বদা থাকে, সেখানে ভগবান বাস করেন। যেখানে ভগবান থাকেন, সেখানেই ব্রজভুম। নামের অনুশীলন অর্থাৎ নামের শরণ নিয়া থাকাই ব্রজের পথে অগ্রসর হওয়া। সর্ব্বদা সকল অবস্থায় নামের চিন্তার অভ্যাস করিতে করিতে নামের জ্ঞান জন্মে, তত্পর ধ্যান আসে অর্থাৎ নামের উদয় হয়। নামের উদয়ে বুদ্ধি অন্যত্র যায় না। এই অবস্থাকে 'প্রাপ্ত' বলে। প্রাপ্ত হইলে পর সকল অভাব যায়, দেহমুক্তি লাভ হয়। দেহমুক্তি অবস্থাকেই প্রাপ্ত বলে।.তাঁকে ডাকবার আগে অনুরাগ, ভক্তি বিশ্বাস আসে না। নাম করার সঙ্গে নামী অর্থাৎ ইষ্টমূর্ত্তির ধ্যান হৃদয়ে করিতে করিতে পট, প্রতিমায় যেমন আছে, সেই আকারেই তিনি জীবন্ত ও জ্যোতির্ন্ময়রূপে আকারিত হইবেন। চলার পথে বসুদেবকে যে ভাবে পথ দেখাইয়া উত্তাল তরঙ্গায়িত যমুনা অতিক্রম করাইয়াছিলেন, সে ভাবে তিনিই পথ দেখাইয়া নিবেন। .শ্রীশ্রী রামঠাকুরের কথামৃত বিন্দু - শ্রীব্রজেন্দ্র কুমার চৌধুরী .....

যেখানে নাম সর্ব্বদা থাকে, সেখানে ভগবান বাস করেন। যেখানে ভগবান থাকেন, সেখানেই ব্রজভুম। নামের অনুশীলন অর্থাৎ নামের শরণ নিয়া থাকাই ব্রজের পথে অগ্রসর হওয়া। সর্ব্বদা সকল অবস্থায় নামের চিন্তার অভ্যাস করিতে করিতে নামের জ্ঞান জন্মে, তত্পর ধ্যান আসে অর্থাৎ নামের উদয় হয়। নামের উদয়ে বুদ্ধি অন্যত্র যায় না। এই অবস্থাকে 'প্রাপ্ত' বলে। প্রাপ্ত হইলে পর সকল অভাব যায়, দেহমুক্তি লাভ হয়। দেহমুক্তি অবস্থাকেই প্রাপ্ত বলে।.তাঁকে ডাকবার আগে অনুরাগ, ভক্তি বিশ্বাস আসে না। নাম করার সঙ্গে নামী অর্থাৎ ইষ্টমূর্ত্তির ধ্যান হৃদয়ে করিতে করিতে পট, প্রতিমায় যেমন আছে, সেই আকারেই তিনি জীবন্ত ও জ্যোতির্ন্ময়রূপে আকারিত হইবেন। চলার পথে বসুদেবকে যে ভাবে পথ দেখাইয়া উত্তাল তরঙ্গায়িত যমুনা অতিক্রম করাইয়াছিলেন, সে ভাবে তিনিই পথ দেখাইয়া নিবেন। .শ্রীশ্রী রামঠাকুরের কথামৃত বিন্দু - শ্রীব্রজেন্দ্র কুমার চৌধুরী ..... যেখানে নাম সর্ব্বদা থাকে, সেখানে ভগবান বাস করেন। যেখানে ভগবান থাকেন, সেখানেই ব্রজভুম। নামের অনুশীলন অর্থাৎ নামের শরণ নিয়া থাকাই ব্রজের পথে অগ্রসর হওয়া। সর্ব্বদা সকল অবস্থায় নামের চিন্তার অভ্যাস করিতে করিতে নামের জ্ঞান জন্মে, তত্পর ধ্যান আসে অর্থাৎ নামের উদয় হয়। নামের উদয়ে বুদ্ধি অন্যত্র যায় না। এই অবস্থাকে 'প্রাপ্ত' বলে। প্রাপ্ত হইলে পর সকল অভাব যায়, দেহমুক্তি লাভ হয়। দেহমুক্তি অবস্থাকেই প্রাপ্ত বলে।.তাঁকে ডাকবার আগে অনুরাগ, ভক্তি বিশ্বাস আসে না। নাম করার সঙ্গে নামী অর্থাৎ ইষ্টমূর্ত্তির ধ্যান হৃদয়ে করিতে করিতে পট, প্রতিমায় যেমন আছে, সেই আকারেই তিনি জীবন্ত ও জ্যোতির্ন্ময়রূপে আকারিত হইবেন। চলার পথে বসুদেবকে যে ভাবে পথ দেখাইয়া উত্তাল তরঙ্গায়িত যমুনা অতিক্রম করাইয়াছিলেন, সে ভাবে তিনিই পথ দেখাইয়া নিবেন। .শ্রীশ্রী রামঠাকুরের কথামৃত বিন্দু - শ্রীব্রজেন্দ্র কুমার চৌধুরী ..... Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on September 26, 2021 Rating: 5

শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~শ্রীশ্রীঠাকুর তখন তাঁর আশ্রিত ভক্ত রাজেন্দ্র লাল ব্যানার্জী মহাশয়ের বাড়ীতে শুভবিজয় করিতেছিলেন।রাজেন্দ্র বাবু মৈনামতী সার্ভে স্কুলের অধ্যক্ষ ছিলেন।কুমিল্লা ও অন্যান্য স্থান হইতে বহু ভক্ত সেখানে আসিয়াছিলেন।তখন সকাল প্রায় ১১টা....রাজেন্দ্র বাবুর স্ত্রী ঠাকুর বাবাকে গরদের জামা, গরদের ধুতি ও গরদের চাদর দিয়া সাজাইয়া তাঁহাকে প্রণাম করিলেন।ঠাকুরবাবা বলিলেন,"মা, আমাকে খুব সাজাইয়াছেন, এবার এগুলি খুলিয়া ফেলেন।"এদিকে তখন দুপুর ২-৪০ বাজে... আমি ক্ষুধায় খুব কাহিল হইয়া পড়িয়াছিলাম।ঠাকুরবাবা ত অন্তর্যামী। রাজেন বাবুকে ডাকিয়া বলিলেন--"আপনাদের যাহা রান্না হইয়াছে তাহা যেন এখনই দেওয়া হয়।"রাজেন বাবুর জামাতা ও কন্যাগণ সঙ্গে সঙ্গে ভক্তদের পংক্তিতে বসাইয়া অন্ন পরিবেশন করিতে আরম্ভ করিলেন।ঠাকুরবাবা আমার নিকটেই একখানা ইজিচেয়ারে বসিলেন। আস্তে আস্তে আমাকে বলিলেন--"আপনি মাংস মাছ ডিম খান না ক্যান?"আমি বলিলাম--"মাংস খাইলে শরীরে সাত্ত্বিক ভাব আসে না। শাস্ত্রে মাংস খাওয়া নিষেধ - তাই।"তিনি বলিলেন, "অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়া দেখিলে দেখিবেন শত শত পোকা আপনার মুখে ঢুকিতেছে। সেগুলি খাইলে পাপ হয় না, অথচ তিন টুকরা মাংস খাইলে পাপ হয় তা আমি বলি না।একটা প্রাণী অন্য একটা প্রাণীকেআহার করে। ইহা সৃষ্টি বৈচিত্র‍্য, ইহাতে কোন পাপ হয় না। আপনার বয়স প্রায় ৩০|৩১ বছর, বাঙালী হইয়া মাছ মাংস না খাইলে শরীর রক্ষা করা কঠিন হইবে।"অগত্যা আমি মাছ মাংস খাইব বলিয়া স্বীকার করিলাম।তিনি আরও বলিয়াছিলেন-- "হাজার বৎসর নিরামিষ খাইলেও কোন কাজ হইবে না। চাবিকাঠি গুরুর হাতে।"আজ পর্যন্ত তাঁহার আদেশ লঙ্ঘন করি নাই।একবার ঠাকুরবাবাকে প্রণাম করিয়া বসিবার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বলিলেন-"আপনি সারা রাত্রি না ঘুমাইয়া নাম করেন ক্যান?"আমি বলিলাম--"মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন -- ভগবানের দর্শন না পাওয়া পর্যন্ত রাত্রে আর ঘুমাইব না।"তিনি বলিলেন--"ভগবান আপনার সম্মুখেই বসিয়া আছেন, সর্বদা দর্শন করিতেছেন, তথাপি এত কষ্ট করেন ক্যান?"তাঁহার কথায় আমার চৈতন্য হইল।তিনি আরও বলিলেন--"গীতায় বলিয়াছেন যুক্তাহার বিহারস্য যুক্ত চেষ্টস্য কর্মসু। যুক্ত স্বপ্নাব বোধস্য যোগো ভবতি দুঃখ হা"। যিনি নিয়মিত আহার ও বিহার করেন, সর্ব্ব কাজে যাঁহার পরিমিত ও নিয়মিত চেষ্টা থাকে,যাঁহার নিয়মিত নিদ্রা জাগরণ তাহার যোগ বা ধ্যান দুঃখ নিবর্তক হয়।সুতরাং আপনি নিয়মিত নিদ্রা যাইবেন ও সময়মত আহার করিবেন।"আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিজ্ঞা করিয়া বলিলাম--'আপনার কথা অবহেলা করিব না।তিনি আবার বলিলেন--"আপনি ভোরে স্নান করেন ক্যান? আপনার সান্নিপাতিকের দেহ, দুই বার সাংঘাতিক জ্বরে ভুগিয়াছেন। যদি আবার সকালে স্নান করেন তবে তার ফল খুব মারাত্মক হইবে। সকলেই তিন বেলা স্নান করিতে পারেন না।"তিনি এও বলিলেন--'আপনি নিরম্বু একাদশী করেন ক্যান? আপনার খুবই কষ্ট হয়। এরূপ কষ্ট করিয়া উপবাস করার কোন অর্থ নাই। আপনি কোন দিন উপবাস করিবেন না। যাহারা সহ্য করিতে পারেন তাঁহারা করিবেন।'বলিলেন--"উপ অর্থ নিকটে বাস করা, অর্থাৎ সর্বদা নামের সঙ্গে থাকা।"জয়রাম।।জয়রাম যদুনাথ শূর।

শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~শ্রীশ্রীঠাকুর তখন তাঁর আশ্রিত ভক্ত রাজেন্দ্র লাল ব্যানার্জী মহাশয়ের বাড়ীতে শুভবিজয় করিতেছিলেন।রাজেন্দ্র বাবু মৈনামতী সার্ভে স্কুলের অধ্যক্ষ ছিলেন।কুমিল্লা ও অন্যান্য স্থান হইতে বহু ভক্ত সেখানে আসিয়াছিলেন।তখন সকাল প্রায় ১১টা....রাজেন্দ্র বাবুর স্ত্রী ঠাকুর বাবাকে গরদের জামা, গরদের ধুতি ও গরদের চাদর দিয়া সাজাইয়া তাঁহাকে প্রণাম করিলেন।ঠাকুরবাবা বলিলেন,"মা, আমাকে খুব সাজাইয়াছেন, এবার এগুলি খুলিয়া ফেলেন।"এদিকে তখন দুপুর ২-৪০ বাজে... আমি ক্ষুধায় খুব কাহিল হইয়া পড়িয়াছিলাম।ঠাকুরবাবা ত অন্তর্যামী। রাজেন বাবুকে ডাকিয়া বলিলেন--"আপনাদের যাহা রান্না হইয়াছে তাহা যেন এখনই দেওয়া হয়।"রাজেন বাবুর জামাতা ও কন্যাগণ সঙ্গে সঙ্গে ভক্তদের পংক্তিতে বসাইয়া অন্ন পরিবেশন করিতে আরম্ভ করিলেন।ঠাকুরবাবা আমার নিকটেই একখানা ইজিচেয়ারে বসিলেন। আস্তে আস্তে আমাকে বলিলেন--"আপনি মাংস মাছ ডিম খান না ক্যান?"আমি বলিলাম--"মাংস খাইলে শরীরে সাত্ত্বিক ভাব আসে না। শাস্ত্রে মাংস খাওয়া নিষেধ - তাই।"তিনি বলিলেন, "অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়া দেখিলে দেখিবেন শত শত পোকা আপনার মুখে ঢুকিতেছে। সেগুলি খাইলে পাপ হয় না, অথচ তিন টুকরা মাংস খাইলে পাপ হয় তা আমি বলি না।একটা প্রাণী অন্য একটা প্রাণীকেআহার করে। ইহা সৃষ্টি বৈচিত্র‍্য, ইহাতে কোন পাপ হয় না। আপনার বয়স প্রায় ৩০|৩১ বছর, বাঙালী হইয়া মাছ মাংস না খাইলে শরীর রক্ষা করা কঠিন হইবে।"অগত্যা আমি মাছ মাংস খাইব বলিয়া স্বীকার করিলাম।তিনি আরও বলিয়াছিলেন-- "হাজার বৎসর নিরামিষ খাইলেও কোন কাজ হইবে না। চাবিকাঠি গুরুর হাতে।"আজ পর্যন্ত তাঁহার আদেশ লঙ্ঘন করি নাই।একবার ঠাকুরবাবাকে প্রণাম করিয়া বসিবার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বলিলেন-"আপনি সারা রাত্রি না ঘুমাইয়া নাম করেন ক্যান?"আমি বলিলাম--"মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন -- ভগবানের দর্শন না পাওয়া পর্যন্ত রাত্রে আর ঘুমাইব না।"তিনি বলিলেন--"ভগবান আপনার সম্মুখেই বসিয়া আছেন, সর্বদা দর্শন করিতেছেন, তথাপি এত কষ্ট করেন ক্যান?"তাঁহার কথায় আমার চৈতন্য হইল।তিনি আরও বলিলেন--"গীতায় বলিয়াছেন যুক্তাহার বিহারস্য যুক্ত চেষ্টস্য কর্মসু। যুক্ত স্বপ্নাব বোধস্য যোগো ভবতি দুঃখ হা"। যিনি নিয়মিত আহার ও বিহার করেন, সর্ব্ব কাজে যাঁহার পরিমিত ও নিয়মিত চেষ্টা থাকে,যাঁহার নিয়মিত নিদ্রা জাগরণ তাহার যোগ বা ধ্যান দুঃখ নিবর্তক হয়।সুতরাং আপনি নিয়মিত নিদ্রা যাইবেন ও সময়মত আহার করিবেন।"আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিজ্ঞা করিয়া বলিলাম--'আপনার কথা অবহেলা করিব না।তিনি আবার বলিলেন--"আপনি ভোরে স্নান করেন ক্যান? আপনার সান্নিপাতিকের দেহ, দুই বার সাংঘাতিক জ্বরে ভুগিয়াছেন। যদি আবার সকালে স্নান করেন তবে তার ফল খুব মারাত্মক হইবে। সকলেই তিন বেলা স্নান করিতে পারেন না।"তিনি এও বলিলেন--'আপনি নিরম্বু একাদশী করেন ক্যান? আপনার খুবই কষ্ট হয়। এরূপ কষ্ট করিয়া উপবাস করার কোন অর্থ নাই। আপনি কোন দিন উপবাস করিবেন না। যাহারা সহ্য করিতে পারেন তাঁহারা করিবেন।'বলিলেন--"উপ অর্থ নিকটে বাস করা, অর্থাৎ সর্বদা নামের সঙ্গে থাকা।"জয়রাম।।জয়রাম যদুনাথ শূর। শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~শ্রীশ্রীঠাকুর তখন তাঁর আশ্রিত ভক্ত রাজেন্দ্র লাল ব্যানার্জী মহাশয়ের বাড়ীতে শুভবিজয় করিতেছিলেন।রাজেন্দ্র বাবু মৈনামতী সার্ভে স্কুলের অধ্যক্ষ ছিলেন।কুমিল্লা ও অন্যান্য স্থান হইতে বহু ভক্ত সেখানে আসিয়াছিলেন।তখন সকাল প্রায় ১১টা....রাজেন্দ্র বাবুর স্ত্রী ঠাকুর বাবাকে গরদের জামা, গরদের ধুতি ও গরদের চাদর দিয়া সাজাইয়া তাঁহাকে প্রণাম  করিলেন।ঠাকুরবাবা বলিলেন,"মা, আমাকে খুব সাজাইয়াছেন, এবার এগুলি খুলিয়া ফেলেন।"এদিকে তখন দুপুর ২-৪০ বাজে... আমি ক্ষুধায় খুব কাহিল হইয়া পড়িয়াছিলাম।ঠাকুরবাবা ত অন্তর্যামী। রাজেন বাবুকে ডাকিয়া বলিলেন--"আপনাদের যাহা রান্না হইয়াছে তাহা যেন এখনই দেওয়া হয়।"রাজেন বাবুর জামাতা ও কন্যাগণ সঙ্গে সঙ্গে ভক্তদের পংক্তিতে বসাইয়া অন্ন পরিবেশন করিতে আরম্ভ করিলেন।ঠাকুরবাবা আমার নিকটেই একখানা ইজিচেয়ারে বসিলেন। আস্তে আস্তে আমাকে বলিলেন--"আপনি মাংস মাছ ডিম খান না ক্যান?"আমি বলিলাম--"মাংস খাইলে শরীরে সাত্ত্বিক ভাব আসে না। শাস্ত্রে মাংস খাওয়া নিষেধ - তাই।"তিনি বলিলেন, "অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়া দেখিলে দেখিবেন শত শত পোকা আপনার মুখে ঢুকিতেছে। সেগুলি খাইলে পাপ হয় না, অথচ তিন টুকরা মাংস খাইলে পাপ হয় তা আমি বলি না।একটা প্রাণী অন্য একটা প্রাণীকেআহার করে। ইহা সৃষ্টি বৈচিত্র‍্য, ইহাতে কোন পাপ হয় না। আপনার বয়স প্রায় ৩০|৩১ বছর, বাঙালী হইয়া মাছ মাংস না খাইলে শরীর রক্ষা করা কঠিন হইবে।"অগত্যা আমি মাছ মাংস খাইব বলিয়া স্বীকার করিলাম।তিনি আরও বলিয়াছিলেন-- "হাজার বৎসর নিরামিষ খাইলেও কোন কাজ হইবে না। চাবিকাঠি গুরুর হাতে।"আজ পর্যন্ত তাঁহার আদেশ লঙ্ঘন করি নাই।একবার ঠাকুরবাবাকে প্রণাম করিয়া বসিবার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বলিলেন-"আপনি সারা রাত্রি না ঘুমাইয়া নাম করেন ক্যান?"আমি বলিলাম--"মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন -- ভগবানের দর্শন না পাওয়া পর্যন্ত রাত্রে আর ঘুমাইব না।"তিনি বলিলেন--"ভগবান আপনার সম্মুখেই বসিয়া আছেন, সর্বদা দর্শন করিতেছেন, তথাপি এত কষ্ট করেন ক্যান?"তাঁহার কথায় আমার চৈতন্য হইল।তিনি আরও বলিলেন--"গীতায় বলিয়াছেন যুক্তাহার বিহারস্য যুক্ত চেষ্টস্য কর্মসু। যুক্ত স্বপ্নাব বোধস্য যোগো ভবতি দুঃখ হা"। যিনি নিয়মিত আহার ও বিহার করেন, সর্ব্ব কাজে যাঁহার পরিমিত ও নিয়মিত চেষ্টা থাকে,যাঁহার নিয়মিত নিদ্রা জাগরণ তাহার যোগ বা ধ্যান দুঃখ নিবর্তক হয়।সুতরাং আপনি নিয়মিত নিদ্রা যাইবেন ও সময়মত আহার করিবেন।"আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিজ্ঞা করিয়া বলিলাম--'আপনার কথা অবহেলা করিব না।তিনি আবার বলিলেন--"আপনি ভোরে স্নান করেন ক্যান? আপনার সান্নিপাতিকের দেহ, দুই বার সাংঘাতিক জ্বরে ভুগিয়াছেন। যদি আবার সকালে স্নান করেন তবে তার ফল খুব মারাত্মক হইবে। সকলেই তিন বেলা স্নান করিতে পারেন না।"তিনি এও বলিলেন--'আপনি নিরম্বু একাদশী করেন ক্যান? আপনার খুবই কষ্ট হয়। এরূপ কষ্ট করিয়া উপবাস করার কোন অর্থ নাই। আপনি কোন দিন উপবাস করিবেন না। যাহারা সহ্য করিতে পারেন তাঁহারা করিবেন।'বলিলেন--"উপ অর্থ নিকটে বাস করা, অর্থাৎ সর্বদা নামের সঙ্গে থাকা।"জয়রাম।।জয়রাম যদুনাথ শূর। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on September 26, 2021 Rating: 5

"এখন যে প্রাণস্পর্শী উপদেশের কথা বর্ণনা করিতে যাইতেছিলাম, তাহারই একটি বিবরণ এখানে সন্নিবেশিত করিবার চেষ্টা করিব। ১৯৪৫ ইংরেজীর ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে যে গুরুভগিনীটি ঠাকুরের কৃপা লাভ করিয়াছিলেন, তিনি তাহার স্বামীর সহিত আগরতলা হইতে ডাউন ট্রেনে রাত্রি ৭ ঘটিকার সময় চৌমুহনী আসিয়া পৌছেন এবং স্টেশনে নামিয়াই অন্যান্য দর্শনার্থীদের সহিত আশ্রমে চলিয়া আসেন।তাহারা শ্রীশ্রী ঠাকুর কে প্রনাম করিয়া কিছুক্ষণ পর সুযোগ বুঝিয়া স্বামী – স্ত্রী দুজনে উঠিয়া আসিয়া ঠাকুরের আসনের কাছে হাত জোড় করিয়া দাড়ান। উক্ত মহিলার স্বামী ইতিপূর্বেই ঠাকুরের আশ্রয় লাভ করিয়াছিলেন। তাই তিনি তাহার স্ত্রীকেও নাম দিবার জন্য ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা জানান। ঠাকুর তখন মহিলাটিকে সম্বোধন করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন “মা, নাম নিবেন?” তিনি মাথা নাড়িয়া সন্মতি জানাইলে ঠাকুর বলিলেন, আমি ‘নাম’ বলিয়া যাইতেছি, আপনি আমার সাথে সাথে ঐ নাম আবৃত্তি করিয়া যাইবেন।এই বলিয়া শ্রীশ্রী ঠাকুর চক্ষু মুদ্রিত করিলেন এবং অল্পক্ষণ পরে ছয় অক্ষর যুক্ত নাম মহামন্ত্র উচ্চারণ করিতে লাগিলেন। মহিলাটিও ঠাকুরের নির্দ্দেশ অনুযায়ী ঐ নাম মহামন্ত্র আবৃত্তি করিয়া চলিলেন। এই ভাবে অষ্টাদশ বার আবৃত্তি করার পর ঠাকুর থামিয়া অতি আবেগভরে বলিতে লাগিলেন “মা, এই যে নাম পাইলেন ইহার ভিতরে কিন্তু প্রাণ আছে। আপনি ত সন্তানের মা। তাই জানেন যে সন্তান যখন ভূমিষ্ট হয়, তখন তাহার প্রাণের স্পন্দন বুঝা যায় না। ভূমিষ্ট হওয়ার পর ধাত্রী তাহাকে ধুইয়া মুছাইয়া শুকনা কাপড়ে জড়াইয়া নিয়া প্রাণ স্পন্দন দেয়। পরে সন্তান মুখব্যাদান করিলে অতি সন্তর্পণে ভিজা নেকড়ার সাহায্যে মিশ্রিত জল মুখে দেয়। আপনিও তাহার মুখে স্তন হইতে ক্ষীরধারা দেন। এভাবে যত্ন করিতে করিতে শিশু ক্রমে চোখ মেলে, হাত পা নাড়ে, তাহার মুখে হাসি ফোটে। ভূমিষ্ট হওয়ার সময় হইতে মা, শিশুকে যে ভাবে যত্ন করেন, তাহা মন দিয়া করেন না, করেন প্রাণ দিয়া। শিশুর প্রতি মায়ের এই যে টানে যত্ন, সেরূপ যত্ন এই নামের প্রতিও প্রাণ দিয়া করিতে হইবে।কিছুদিন পর আপনি অতুড় ঘর ছাড়িয়া নিজের ঘর সংসারের কাজে যোগ দেন, সংসারের কাজে যাবার আগে শিশুকে অতি যত্ন ও সাবধানে শোয়াইয়া রাখিয়া যান। এদিকে সংসারের কাজকর্ম করিতে করিতে আপনি কিন্তু সব সময়েই উত্কর্ণ হইয়া থাকেন – কখন বুঝি বা শিশু কাঁদে, এই যে উত্কর্ণ হইয়া থাকা, এখানেও প্রানের টান। ঠিক এইভাবে যখন আপনি সংসারের কাজকর্ম নিয়া থাকিবেন, নামের প্রতিও ঠিক একইভাবে আপনার প্রাণের টান থাকিবে। মনে রাখিবেন এই সংসার গোপালের সংসার, যা কিছু সংসারের কাজ সবই গোপালের কাজ।গোপাল ক্রমে হাঁটিতে শিখিলে যশোদা মা হাততালি দিয়া তাকে আঙ্গিনায় নাচাতেন এবং গোপালের নাচ দেখিয়া মা আনন্দে ভরপুর হইতেন। এই নামরূপী গোপালও আপনার যত্নে ক্রমে চেতনামুক্ত ও শক্তিশালী হইয়া আপনার হৃদয় আঙ্গিনা আলো করিয়া নাচিতেছেন, অনুভূতিতে জানিতে পারিবেন এবং যশোদা মায়ের ন্যায় আপনিও সেই অনুভূতিতে আনন্দে আত্মহারা হইবেন। ইহাই নিত্যানন্দের যোগ।যশোদা মার ‘গোপাল’ ইতক্রমে বড় হইয়া মথুরার রাজা হইয়াছিলেন। তখন তাহার নাম হইয়াছিল ‘গোবিন্দ’।আপনার নামরূপী গোপালকে প্রাণ দিয়া যত্ন করিতে করিতে ক্রমে গোবিন্দ রূপে, – বিশ্বের রাজা রূপে জানিতে পাইবেন। গো-ব্রহ্ম সত্য। বিদ্-জানা। গোবিন্দ-আনন্দ, সত্যকে জানা।”শ্রীশ্রী ঠাকুর যেরূপ আবেগের সহিত কথাগুলি বলিয়া গেলেন, তাহাতে নামপ্রাপ্তা গুরুভগিনীটির প্রাণে এমনই সাড়া আসিল যে, তিনি আর অশ্রু সম্বরণ করিতে পারিলেন না। দর্দর্ করিয়া প্রেমাশ্রু তাহার গন্ডদ্বয় বহিয়া ঝরিতে লাগিল। শুধু তিনি নন, সেদিন এই নাম দিবার সময়ে ঠাকুরের আসনের সন্নিকটে আমরা যে কয়েকজন উপবিস্ট ছিলাম, কেহই অশ্রু সম্বরণ করিতে পারি নাই। ধন্য আমার এই ভাগ্যবতী গুরুভগিনী। ঠাকুরের কৃপায় ইস্টস্মৃতিতে ক্ষনিকের মধে সচ্চিনানন্দ সাগরে ডুবিয়া ধন্য হইলেন। এই ইস্টস্মৃতি তাহার হৃদযে চিরদিন জাগরুক থাকিবে, আমার এই আন্তরিক বিশ্বাস। দুঃখের বিষয় উক্ত নামপ্রাপ্তা গুরুভগিনীটির নাম জিজ্ঞাসা করার কথা তখন মনে জাগে নাই, তাই এখানে তাহার ও তাহার স্বামীর নাম উল্লেখ করিতে পারিলাম না।- শ্রীশ্রী রামঠাকুর কথামৃত বিন্দু শ্রী ব্রজেন্দ্র কুমার চৌধুরী পৃষ্ঠা: ৫৫

"এখন যে প্রাণস্পর্শী উপদেশের কথা বর্ণনা করিতে যাইতেছিলাম, তাহারই একটি বিবরণ এখানে সন্নিবেশিত করিবার চেষ্টা করিব। ১৯৪৫ ইংরেজীর ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে যে গুরুভগিনীটি ঠাকুরের কৃপা লাভ করিয়াছিলেন, তিনি তাহার স্বামীর সহিত আগরতলা হইতে ডাউন ট্রেনে রাত্রি ৭ ঘটিকার সময় চৌমুহনী আসিয়া পৌছেন এবং স্টেশনে নামিয়াই অন্যান্য দর্শনার্থীদের সহিত আশ্রমে চলিয়া আসেন।তাহারা শ্রীশ্রী ঠাকুর কে প্রনাম করিয়া কিছুক্ষণ পর সুযোগ বুঝিয়া স্বামী – স্ত্রী দুজনে উঠিয়া আসিয়া ঠাকুরের আসনের কাছে হাত জোড় করিয়া দাড়ান। উক্ত মহিলার স্বামী ইতিপূর্বেই ঠাকুরের আশ্রয় লাভ করিয়াছিলেন। তাই তিনি তাহার স্ত্রীকেও নাম দিবার জন্য ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা জানান। ঠাকুর তখন মহিলাটিকে সম্বোধন করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন “মা, নাম নিবেন?” তিনি মাথা নাড়িয়া সন্মতি জানাইলে ঠাকুর বলিলেন, আমি ‘নাম’ বলিয়া যাইতেছি, আপনি আমার সাথে সাথে ঐ নাম আবৃত্তি করিয়া যাইবেন।এই বলিয়া শ্রীশ্রী ঠাকুর চক্ষু মুদ্রিত করিলেন এবং অল্পক্ষণ পরে ছয় অক্ষর যুক্ত নাম মহামন্ত্র উচ্চারণ করিতে লাগিলেন। মহিলাটিও ঠাকুরের নির্দ্দেশ অনুযায়ী ঐ নাম মহামন্ত্র আবৃত্তি করিয়া চলিলেন। এই ভাবে অষ্টাদশ বার আবৃত্তি করার পর ঠাকুর থামিয়া অতি আবেগভরে বলিতে লাগিলেন “মা, এই যে নাম পাইলেন ইহার ভিতরে কিন্তু প্রাণ আছে। আপনি ত সন্তানের মা। তাই জানেন যে সন্তান যখন ভূমিষ্ট হয়, তখন তাহার প্রাণের স্পন্দন বুঝা যায় না। ভূমিষ্ট হওয়ার পর ধাত্রী তাহাকে ধুইয়া মুছাইয়া শুকনা কাপড়ে জড়াইয়া নিয়া প্রাণ স্পন্দন দেয়। পরে সন্তান মুখব্যাদান করিলে অতি সন্তর্পণে ভিজা নেকড়ার সাহায্যে মিশ্রিত জল মুখে দেয়। আপনিও তাহার মুখে স্তন হইতে ক্ষীরধারা দেন। এভাবে যত্ন করিতে করিতে শিশু ক্রমে চোখ মেলে, হাত পা নাড়ে, তাহার মুখে হাসি ফোটে। ভূমিষ্ট হওয়ার সময় হইতে মা, শিশুকে যে ভাবে যত্ন করেন, তাহা মন দিয়া করেন না, করেন প্রাণ দিয়া। শিশুর প্রতি মায়ের এই যে টানে যত্ন, সেরূপ যত্ন এই নামের প্রতিও প্রাণ দিয়া করিতে হইবে।কিছুদিন পর আপনি অতুড় ঘর ছাড়িয়া নিজের ঘর সংসারের কাজে যোগ দেন, সংসারের কাজে যাবার আগে শিশুকে অতি যত্ন ও সাবধানে শোয়াইয়া রাখিয়া যান। এদিকে সংসারের কাজকর্ম করিতে করিতে আপনি কিন্তু সব সময়েই উত্কর্ণ হইয়া থাকেন – কখন বুঝি বা শিশু কাঁদে, এই যে উত্কর্ণ হইয়া থাকা, এখানেও প্রানের টান। ঠিক এইভাবে যখন আপনি সংসারের কাজকর্ম নিয়া থাকিবেন, নামের প্রতিও ঠিক একইভাবে আপনার প্রাণের টান থাকিবে। মনে রাখিবেন এই সংসার গোপালের সংসার, যা কিছু সংসারের কাজ সবই গোপালের কাজ।গোপাল ক্রমে হাঁটিতে শিখিলে যশোদা মা হাততালি দিয়া তাকে আঙ্গিনায় নাচাতেন এবং গোপালের নাচ দেখিয়া মা আনন্দে ভরপুর হইতেন। এই নামরূপী গোপালও আপনার যত্নে ক্রমে চেতনামুক্ত ও শক্তিশালী হইয়া আপনার হৃদয় আঙ্গিনা আলো করিয়া নাচিতেছেন, অনুভূতিতে জানিতে পারিবেন এবং যশোদা মায়ের ন্যায় আপনিও সেই অনুভূতিতে আনন্দে আত্মহারা হইবেন। ইহাই নিত্যানন্দের যোগ।যশোদা মার ‘গোপাল’ ইতক্রমে বড় হইয়া মথুরার রাজা হইয়াছিলেন। তখন তাহার নাম হইয়াছিল ‘গোবিন্দ’।আপনার নামরূপী গোপালকে প্রাণ দিয়া যত্ন করিতে করিতে ক্রমে গোবিন্দ রূপে, – বিশ্বের রাজা রূপে জানিতে পাইবেন। গো-ব্রহ্ম সত্য। বিদ্-জানা। গোবিন্দ-আনন্দ, সত্যকে জানা।”শ্রীশ্রী ঠাকুর যেরূপ আবেগের সহিত কথাগুলি বলিয়া গেলেন, তাহাতে নামপ্রাপ্তা গুরুভগিনীটির প্রাণে এমনই সাড়া আসিল যে, তিনি আর অশ্রু সম্বরণ করিতে পারিলেন না। দর্দর্ করিয়া প্রেমাশ্রু তাহার গন্ডদ্বয় বহিয়া ঝরিতে লাগিল। শুধু তিনি নন, সেদিন এই নাম দিবার সময়ে ঠাকুরের আসনের সন্নিকটে আমরা যে কয়েকজন উপবিস্ট ছিলাম, কেহই অশ্রু সম্বরণ করিতে পারি নাই। ধন্য আমার এই ভাগ্যবতী গুরুভগিনী। ঠাকুরের কৃপায় ইস্টস্মৃতিতে ক্ষনিকের মধে সচ্চিনানন্দ সাগরে ডুবিয়া ধন্য হইলেন। এই ইস্টস্মৃতি তাহার হৃদযে চিরদিন জাগরুক থাকিবে, আমার এই আন্তরিক বিশ্বাস। দুঃখের বিষয় উক্ত নামপ্রাপ্তা গুরুভগিনীটির নাম জিজ্ঞাসা করার কথা তখন মনে জাগে নাই, তাই এখানে তাহার ও তাহার স্বামীর নাম উল্লেখ করিতে পারিলাম না।- শ্রীশ্রী রামঠাকুর কথামৃত বিন্দু শ্রী ব্রজেন্দ্র কুমার চৌধুরী পৃষ্ঠা: ৫৫ "এখন যে প্রাণস্পর্শী উপদেশের কথা বর্ণনা করিতে যাইতেছিলাম, তাহারই একটি বিবরণ এখানে সন্নিবেশিত করিবার চেষ্টা করিব। ১৯৪৫ ইংরেজীর ২৮শে ডিসেম্বর তারিখে যে গুরুভগিনীটি ঠাকুরের কৃপা লাভ করিয়াছিলেন, তিনি তাহার স্বামীর সহিত আগরতলা হইতে ডাউন ট্রেনে রাত্রি ৭ ঘটিকার সময় চৌমুহনী আসিয়া পৌছেন এবং স্টেশনে নামিয়াই অন্যান্য দর্শনার্থীদের সহিত আশ্রমে চলিয়া আসেন।তাহারা শ্রীশ্রী ঠাকুর কে প্রনাম করিয়া কিছুক্ষণ পর সুযোগ বুঝিয়া স্বামী – স্ত্রী দুজনে উঠিয়া আসিয়া ঠাকুরের আসনের কাছে হাত জোড় করিয়া দাড়ান। উক্ত মহিলার স্বামী ইতিপূর্বেই ঠাকুরের আশ্রয় লাভ করিয়াছিলেন। তাই তিনি তাহার স্ত্রীকেও নাম দিবার জন্য ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা জানান। ঠাকুর তখন মহিলাটিকে সম্বোধন করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন “মা, নাম নিবেন?” তিনি মাথা নাড়িয়া সন্মতি জানাইলে ঠাকুর বলিলেন, আমি ‘নাম’ বলিয়া যাইতেছি, আপনি আমার সাথে সাথে ঐ নাম আবৃত্তি করিয়া যাইবেন।এই বলিয়া শ্রীশ্রী ঠাকুর চক্ষু মুদ্রিত করিলেন এবং অল্পক্ষণ পরে ছয় অক্ষর যুক্ত নাম মহামন্ত্র উচ্চারণ করিতে লাগিলেন। মহিলাটিও ঠাকুরের নির্দ্দেশ অনুযায়ী ঐ নাম মহামন্ত্র আবৃত্তি করিয়া চলিলেন। এই ভাবে অষ্টাদশ বার আবৃত্তি করার পর ঠাকুর থামিয়া অতি আবেগভরে বলিতে লাগিলেন “মা, এই যে নাম পাইলেন ইহার ভিতরে কিন্তু প্রাণ আছে। আপনি ত সন্তানের মা। তাই জানেন যে সন্তান যখন ভূমিষ্ট হয়, তখন তাহার প্রাণের স্পন্দন বুঝা যায় না। ভূমিষ্ট হওয়ার পর ধাত্রী তাহাকে ধুইয়া মুছাইয়া শুকনা কাপড়ে জড়াইয়া নিয়া প্রাণ স্পন্দন দেয়। পরে সন্তান মুখব্যাদান করিলে অতি সন্তর্পণে ভিজা নেকড়ার সাহায্যে মিশ্রিত জল মুখে দেয়। আপনিও তাহার মুখে স্তন হইতে ক্ষীরধারা দেন। এভাবে যত্ন করিতে করিতে শিশু ক্রমে চোখ মেলে, হাত পা নাড়ে, তাহার মুখে হাসি ফোটে। ভূমিষ্ট হওয়ার সময় হইতে মা, শিশুকে যে ভাবে যত্ন করেন, তাহা মন দিয়া করেন না, করেন প্রাণ দিয়া। শিশুর প্রতি মায়ের এই যে টানে যত্ন, সেরূপ যত্ন এই নামের প্রতিও প্রাণ দিয়া করিতে হইবে।কিছুদিন পর আপনি অতুড় ঘর ছাড়িয়া নিজের ঘর সংসারের কাজে যোগ দেন, সংসারের কাজে যাবার আগে শিশুকে অতি যত্ন ও সাবধানে শোয়াইয়া রাখিয়া যান। এদিকে সংসারের কাজকর্ম করিতে করিতে আপনি কিন্তু সব সময়েই উত্কর্ণ হইয়া থাকেন – কখন বুঝি বা শিশু কাঁদে, এই যে উত্কর্ণ হইয়া থাকা, এখানেও প্রানের টান। ঠিক এইভাবে যখন আপনি সংসারের কাজকর্ম নিয়া থাকিবেন, নামের প্রতিও ঠিক একইভাবে আপনার প্রাণের টান থাকিবে। মনে রাখিবেন এই সংসার গোপালের সংসার, যা কিছু সংসারের কাজ সবই গোপালের কাজ।গোপাল ক্রমে হাঁটিতে শিখিলে যশোদা মা হাততালি দিয়া তাকে আঙ্গিনায় নাচাতেন এবং গোপালের নাচ দেখিয়া মা আনন্দে ভরপুর হইতেন। এই নামরূপী গোপালও আপনার যত্নে ক্রমে চেতনামুক্ত ও শক্তিশালী হইয়া আপনার হৃদয় আঙ্গিনা আলো করিয়া নাচিতেছেন, অনুভূতিতে জানিতে পারিবেন এবং যশোদা মায়ের ন্যায় আপনিও সেই অনুভূতিতে আনন্দে আত্মহারা হইবেন। ইহাই নিত্যানন্দের যোগ।যশোদা মার ‘গোপাল’ ইতক্রমে বড় হইয়া মথুরার রাজা হইয়াছিলেন। তখন তাহার নাম হইয়াছিল ‘গোবিন্দ’।আপনার নামরূপী গোপালকে প্রাণ দিয়া যত্ন করিতে করিতে ক্রমে গোবিন্দ রূপে, – বিশ্বের রাজা রূপে জানিতে পাইবেন। গো-ব্রহ্ম সত্য। বিদ্-জানা। গোবিন্দ-আনন্দ, সত্যকে জানা।”শ্রীশ্রী ঠাকুর যেরূপ আবেগের সহিত কথাগুলি বলিয়া গেলেন, তাহাতে নামপ্রাপ্তা গুরুভগিনীটির প্রাণে এমনই সাড়া আসিল যে, তিনি আর অশ্রু সম্বরণ করিতে পারিলেন না। দর্দর্ করিয়া প্রেমাশ্রু তাহার গন্ডদ্বয় বহিয়া ঝরিতে লাগিল। শুধু তিনি নন, সেদিন এই নাম দিবার সময়ে ঠাকুরের আসনের সন্নিকটে আমরা যে কয়েকজন উপবিস্ট ছিলাম, কেহই অশ্রু সম্বরণ করিতে পারি নাই। ধন্য আমার এই ভাগ্যবতী গুরুভগিনী। ঠাকুরের কৃপায় ইস্টস্মৃতিতে ক্ষনিকের মধে সচ্চিনানন্দ সাগরে ডুবিয়া ধন্য হইলেন। এই ইস্টস্মৃতি তাহার হৃদযে চিরদিন জাগরুক থাকিবে, আমার এই আন্তরিক বিশ্বাস। দুঃখের বিষয় উক্ত নামপ্রাপ্তা গুরুভগিনীটির নাম জিজ্ঞাসা করার কথা তখন মনে জাগে নাই, তাই এখানে তাহার ও তাহার স্বামীর নাম উল্লেখ করিতে পারিলাম না।- শ্রীশ্রী রামঠাকুর কথামৃত বিন্দু শ্রী ব্রজেন্দ্র কুমার চৌধুরী পৃষ্ঠা: ৫৫ Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on September 25, 2021 Rating: 5
বেদবানী ৩য় খন্ড(১৫০)Bedbani 3/150 বেদবানী ৩য় খন্ড(১৫০)Bedbani 3/150 Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on August 29, 2021 Rating: 5

পিতামাতার সেবাই পরম তীর্থ পরম ধর্ম্ম বলিয়া ঋষিগণ প্রকাশ করিতেছেন।

August 07, 2021
  পিতামাতার সেবাই পরম তীর্থ পরম ধর্ম্ম বলিয়া ঋষিগণ প্রকাশ করিতেছেন। "ভগবানই এ জগতে পিতামাতা পতিপত্নী রূপে বিরাজ করিতেছেন।এই পিতামাতার ঋ...
পিতামাতার সেবাই পরম তীর্থ পরম ধর্ম্ম বলিয়া ঋষিগণ প্রকাশ করিতেছেন। পিতামাতার সেবাই পরম তীর্থ পরম ধর্ম্ম বলিয়া ঋষিগণ প্রকাশ করিতেছেন। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on August 07, 2021 Rating: 5

করুণাময়ের কৃপা দৃষ্টি ছাড়া এটা সম্ভব হত না।শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~

July 31, 2021
  শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~ শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ আমার পরম করুণাময় গুরুদেব শ্রীশ্রীরামঠাকুর যিনি আমার মনের মণিকোঠার অধীশ্ব...
করুণাময়ের কৃপা দৃষ্টি ছাড়া এটা সম্ভব হত না।শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~ করুণাময়ের কৃপা দৃষ্টি ছাড়া এটা সম্ভব হত না।শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~ Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 31, 2021 Rating: 5

শ্রীশ্রীকৈবল্যধাম সম্পর্কে শ্রীশ্রীঠাকুরের শ্রীমুখনিসৃত কথামৃতঃ-

July 31, 2021
  শ্রীশ্রীকৈবল্যধাম সম্পর্কে শ্রীশ্রীঠাকুরের শ্রীমুখনিসৃত কথামৃতঃ- ঐ আশ্রমে আমার প্রাণ, প্রাণের ঈশ্বর শ্রীসম্পদ ভগবানের স্বরূপ শক্তি শ্রীগুর...
শ্রীশ্রীকৈবল্যধাম সম্পর্কে শ্রীশ্রীঠাকুরের শ্রীমুখনিসৃত কথামৃতঃ- শ্রীশ্রীকৈবল্যধাম সম্পর্কে শ্রীশ্রীঠাকুরের শ্রীমুখনিসৃত কথামৃতঃ- Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 31, 2021 Rating: 5

শ্রীশ্রী রামঠাকুর বেদবানী ৩য় খন্ড(৫৭)

July 31, 2021
 শ্রীশ্রী রামঠাকুর বেদবানী ৩য় খন্ড(৫৭) চেড়ীর শাসন এবং প্রলোভন মুক্তির জন্য কর্ত্তৃত্ব,অর্থাৎ মনে যাহা ভাল বোধ হয়,সেই বেগ সহ্য করিয়া যাইতে যা...
শ্রীশ্রী রামঠাকুর বেদবানী ৩য় খন্ড(৫৭) শ্রীশ্রী রামঠাকুর বেদবানী ৩য় খন্ড(৫৭) Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 31, 2021 Rating: 5
বেদবাণী-৩য় -খণ্ড-১৫৬) বেদবাণী-৩য় -খণ্ড-১৫৬) Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 26, 2021 Rating: 5
শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর এর অসাধারণ কিছু গান এর সংগ্রহ ।জয়রাম। শ্রী শ্রী রাম ঠাকুর এর অসাধারণ কিছু গান এর সংগ্রহ ।জয়রাম। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 26, 2021 Rating: 5

প্রাণ কাঁদলে ঠাকুর কি আর থাকতে পারেন। ভক্তটির চোখ পড়ল বাইরের দিকে। অদ্ভুত দৃশ্য। ঠাকুর এগিয়ে আসছেন চতুর্দিকে ভক্তরা ঘিরে আছেন ছাতা ধরে। মুহূর্তে ঘটে গেল অঘটন। উল্কার মত ছুটে গেলেন ভক্ত। লুটিয়ে পড়লেন শ্রীশ্রীঠাকুরের চরন প্রান্তে। শুধু কি তাই?

July 25, 2021
  টালিগঞ্জে থাকেন ঠাকুরের জনৈক ভক্ত। কাজ করেন শুল্কবিভাগে। উচ্চপদস্থ কর্মচারী। কন্ঠে তার সুর সুধা...
প্রাণ কাঁদলে ঠাকুর কি আর থাকতে পারেন। ভক্তটির চোখ পড়ল বাইরের দিকে। অদ্ভুত দৃশ্য। ঠাকুর এগিয়ে আসছেন চতুর্দিকে ভক্তরা ঘিরে আছেন ছাতা ধরে। মুহূর্তে ঘটে গেল অঘটন। উল্কার মত ছুটে গেলেন ভক্ত। লুটিয়ে পড়লেন শ্রীশ্রীঠাকুরের চরন প্রান্তে। শুধু কি তাই?  প্রাণ    কাঁদলে    ঠাকুর    কি    আর   থাকতে      পারেন।   ভক্তটির    চোখ    পড়ল     বাইরের    দিকে।    অদ্ভুত   দৃশ্য।     ঠাকুর     এগিয়ে     আসছেন    চতুর্দিকে    ভক্তরা      ঘিরে      আছেন      ছাতা      ধরে।  মুহূর্তে    ঘটে     গেল     অঘটন।   উল্কার    মত     ছুটে     গেলেন    ভক্ত।   লুটিয়ে     পড়লেন    শ্রীশ্রীঠাকুরের   চরন    প্রান্তে।  শুধু    কি   তাই? Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 25, 2021 Rating: 5

একদা অধর্ম আইসা আশ্রমের সব নষ্ট করব । ধ্বংস হইব না । কালে এক মহাপুরুষ আবির্ভূত হইয়া কৈবল্যধামে সর্ব ধর্মের সমন্বয় সাধন করবেন । : - - শ্রীশ্রী রামঠাকুর ।

July 25, 2021
  একদা অধর্ম আইসা আশ্রমের সব নষ্ট করব । ধ্বংস হইব না । কালে এক মহাপুরুষ আবির্ভূত হইয়া কৈবল্যধামে সর্ব ধর্মের সমন্বয় সাধন করবেন । : -...
একদা অধর্ম আইসা আশ্রমের সব নষ্ট করব । ধ্বংস হইব না । কালে এক মহাপুরুষ আবির্ভূত হইয়া কৈবল্যধামে সর্ব ধর্মের সমন্বয় সাধন করবেন । : - - শ্রীশ্রী রামঠাকুর । একদা অধর্ম আইসা আশ্রমের সব নষ্ট করব ।    ধ্বংস হইব না ।   কালে এক মহাপুরুষ আবির্ভূত হইয়া কৈবল্যধামে  সর্ব ধর্মের সমন্বয় সাধন করবেন ।   : - -  শ্রীশ্রী রামঠাকুর । Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 25, 2021 Rating: 5

শ্রীগুরু বন্দনা

July 25, 2021
  শ্রীগুরু গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণুঃ গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ। গুরুরেব পরং ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ।। ওঁ অজ্ঞান-তিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জন-শল...
শ্রীগুরু বন্দনা   শ্রীগুরু বন্দনা     Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 25, 2021 Rating: 5

শ্রীশ্রীঠাকুরের লীলা দর্শনে সকলেই বিশেষ আনন্দিত হন। শ্রীসত্যনারায়ণ পূজার দিন আমার ছোট ছেলে বাড়ীর সদর দরজার ফলকে লিখে দেয় -- "রামের বাড়ী"।

July 25, 2021
  শ্রীশ্রীরামঠাকুরের লীলা মাধুরীঃ~ ১৩৪৬ সন। শ্রীশ্রীঠাকুর তখন ফিরিঙ্গি বাজারে বিধু বাবুর বাসায় এসেছেন। আমার স্বামী আমাকে বললেন, চল, আমরা তাঁ...
শ্রীশ্রীঠাকুরের লীলা দর্শনে সকলেই বিশেষ আনন্দিত হন। শ্রীসত্যনারায়ণ পূজার দিন আমার ছোট ছেলে বাড়ীর সদর দরজার ফলকে লিখে দেয় -- "রামের বাড়ী"। শ্রীশ্রীঠাকুরের লীলা দর্শনে সকলেই বিশেষ আনন্দিত হন। শ্রীসত্যনারায়ণ পূজার দিন আমার ছোট ছেলে বাড়ীর সদর দরজার ফলকে লিখে দেয় --  "রামের বাড়ী"। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 25, 2021 Rating: 5

ঠাকুর সর্ব্বদাই বলতেন,—'নাম কর।নাম কর।নাম করতে করতে ধাম ধুইল্যা যায়

July 25, 2021
  ঠাকুর সর্ব্বদাই বলতেন,—'নাম কর।নাম কর।নাম করতে করতে ধাম ধুইল্যা যায়।' Telegraph Training সমাপ্ত হলে আমি Telegraph Deptt.-এ চাকুরীত...
ঠাকুর সর্ব্বদাই বলতেন,—'নাম কর।নাম কর।নাম করতে করতে ধাম ধুইল্যা যায় ঠাকুর সর্ব্বদাই বলতেন,—'নাম কর।নাম কর।নাম করতে করতে ধাম ধুইল্যা যায় Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 25, 2021 Rating: 5

বেদবাণী - ২/২১৬,বেদবাণী -২য় -খণ্ড-৭,বেদবাণী ২য় খণ্ড ৯০,বেদবাণী - ২/২১৬,বেদবাণী ২য় খণ্ড-৮৯

July 25, 2021
প্রাণ গোবিন্দ প্রাণ গোপাল—কেশবঃ মাধবঃ দ্বীনঃদয়াল দ্বীনঃদয়ালু প্রভু দ্বীনঃদয়াল পরমদয়ালু প্রভু পরমদয়াল গুরুর নামোঃ বৈ কেবলম্ — গুরুই কৃপাহি্ ক...
বেদবাণী - ২/২১৬,বেদবাণী -২য় -খণ্ড-৭,বেদবাণী ২য় খণ্ড ৯০,বেদবাণী - ২/২১৬,বেদবাণী ২য় খণ্ড-৮৯ বেদবাণী - ২/২১৬,বেদবাণী -২য় -খণ্ড-৭,বেদবাণী ২য় খণ্ড ৯০,বেদবাণী - ২/২১৬,বেদবাণী ২য় খণ্ড-৮৯ Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 25, 2021 Rating: 5
সন্ধ্যা সকাল কর সবে রামঠাকুরের নাম....রামঠাকুরের অপূব' গান। সন্ধ্যা সকাল কর সবে রামঠাকুরের নাম....রামঠাকুরের অপূব' গান। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 23, 2021 Rating: 5

সত্য শিব সুন্দর শ্রী সত্যনারায়ন,প্রেমানন্দেভজি সবে দিয়া প্রানমন.শ্রীশ্রী রাম ঠাকুএর একটি সুন্দর গান

July 23, 2021
  সত্য শিব সুন্দর শ্রী সত্যনারায়ন,প্রেমানন্দেভজি সবে দিয়া প্রানমন.শ্রীশ্রী রাম ঠাকুএর একটি সুন্দর গান শ্রী শ্রী রাম  ঠাকুরের গান। 
সত্য শিব সুন্দর শ্রী সত্যনারায়ন,প্রেমানন্দেভজি সবে দিয়া প্রানমন.শ্রীশ্রী রাম ঠাকুএর একটি সুন্দর গান সত্য শিব সুন্দর শ্রী সত্যনারায়ন,প্রেমানন্দেভজি সবে দিয়া প্রানমন.শ্রীশ্রী রাম ঠাকুএর একটি সুন্দর গান Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 23, 2021 Rating: 5

নি:শব্দ দৃষ্টিতে যাঁদের কথা চলে,তাঁদের আবার শব্দের প্রয়োজন কোথায়। দেবতারা বোধ হয় এভাবেই কথা বলে।

July 20, 2021
  প্রাণ গোবিন্দ প্রাণ গোপাল—কেশবঃ মাধবঃ দ্বীনঃদয়াল দ্বীনঃদয়ালু প্রভু দ্বীনঃদয়াল পরমদয়ালু প্রভু পরমদয়াল গুরুর নামোঃ বৈ কেবলম্ — গুরুই কৃপাহি্...
নি:শব্দ দৃষ্টিতে যাঁদের কথা চলে,তাঁদের আবার শব্দের প্রয়োজন কোথায়। দেবতারা বোধ হয় এভাবেই কথা বলে। নি:শব্দ দৃষ্টিতে যাঁদের কথা চলে,তাঁদের আবার শব্দের প্রয়োজন কোথায়।  দেবতারা বোধ হয় এভাবেই কথা বলে। Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 20, 2021 Rating: 5

আশ্চর্য্যের বিষয় গামলা থেকে ঘটি অনেক ছোট ছিল, এত জল কোথা থেকে এলো?

July 20, 2021
  আশ্চর্য্যের বিষয় গামলা থেকে ঘটি অনেক ছোট ছিল, এত জল কোথা থেকে এলো? ,. , সেই সময় হরিদ্বারে পুর্ণকুম্ভ মেলা হয়েছিল ৷ আমাদের এক আত্মীয় তাঁর গ...
আশ্চর্য্যের বিষয় গামলা থেকে ঘটি অনেক ছোট ছিল, এত জল কোথা থেকে এলো? আশ্চর্য্যের বিষয় গামলা থেকে ঘটি অনেক ছোট ছিল, এত জল কোথা থেকে এলো? Reviewed by SRISRI RAMTHAKUR KOTHA O BANI YOUTUBE CHANNEL on July 20, 2021 Rating: 5
Powered by Blogger.